Bangladesh
ভয়াবহ তহবলি সংকটে আইওএম, রোহঙ্গিাদরে স্বাস্থ্যসবো বন্ধ হতে পারে
এই জরুরি ভত্তিতিে সহায়তা না পলেে এ সবো বন্ধ করে দতিে হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেে তারা।
এতে প্রতরিোধযোগ্য মৃত্যুগুলোও ঠকোনো সম্ভব হবে না বলে সর্তক করছেে আইওএম।
বুধবার (৬ জুন) সংস্থার ওয়বেসাইটে প্রকাশতি প্রতবিদেন থকেে এসব কথা জানা গছে।
গত বছররে ২৫ আগস্ট রাখাইনরে কয়কেটি নরিাপত্তা চৌকতিে হামলার পর র্পূব-পরকিল্পতি ও কাঠামোবদ্ধ সহংিসতা জোরালো করে ময়িানমাররে সনোবাহনিী।
হত্যা-র্ধষণসহ বভিন্নি ধারার নপিীড়ন থকেে বাঁচতে বাংলাদশেে পালয়িে এসছেে রোহঙ্গিা জনগোষ্ঠীর প্রায় ৭ লাখ মানুষ।
তারা কক্সবাজাররে রোহঙ্গিা শরর্ণাথী শবিরিে আশ্রয় নয়িছে।
২০১৭ সালরে আগস্টে সংকট শুরু হওয়ার পর থকেে এ র্পযন্ত কক্সবাজারে ৪ লাখরেও বশেি রোহঙ্গিাকে পরার্মশসবো দয়িছেে আর্ন্তজাতকি শরর্ণাথীবষিয়ক সংস্থা (আইওএম)।
সংস্থার চকিৎিসার্কমীরা রোহঙ্গিা এবং স্থানীয় রোগীদরে এসব সবো দয়িছেনে।
র্গভাবস্থাজনতি জটলিতা থকেে শুরু করে সড়ক র্দুঘটনায় আহত-সবাইকে চকিৎিসাসবো দয়িছেনে তারা।
আইওএম-এর ক্লনিকিগুলোতে দওেয়া পরার্মশসবো গ্রহণকারীদরে মধ্যে অনকে শশিুও রয়ছে। প্রতি ১০টরি মধ্যে ১টি পরার্মশসবো দওেয়া হয়ছেে ৫ বছররে কম বয়সী শশিুক।
গত চার মাসে আইওএম-এর র্কমীরা প্রতদিনি ৭০০ জন স্থানীয় ও রোহঙ্গিা নারীকে তাদরে সন্তান প্রসবরে ক্ষত্রেে সহায়তা দয়িছেনে।
সজিাররে ব্যবস্থাও ছলি। শুধু মে মাসইে আইওএম-এর র্অথায়নকৃত র্সাজক্যিাল ফ্যাসলিটিরি আওতায় সজিাররে মাধ্যমে ১০ জনরে জন্ম হয়ছে।
সাম্প্রতকি মাসগুলোতে বৃষ্টরি কারণে রোহঙ্গিাদরে স্বাস্থ্যঝুঁকি আরও বড়েছে।
চিকিৎিসার্কমীদরে ধারণা, তাদরেকে আরও অনকে মানুষকে চকিৎিসা দতিে হব।
তবে জরুরি র্আথকি সহায়তা না পলেে শগিগরিই এসব সবো র্কমসূচি বন্ধ করতে হবে বলে আশঙ্কা করছে আইওএম।