Bangladesh

Bangladeshi nationals to get Indian visa soon: outgoing Indian High Commissioner
ভারতে বাংলাদেশিদের জন্য কবে নাগাদ ভিসা চালু হচ্ছে জানতে চাইলে হাইকমিশনার বলেন, ‘খুব ইর্মাজেন্সি মেডিকেল ভিসা, বিজনেস ভিসা আমরা দিচ্ছি বাই এয়ার। চেষ্টা করছি এটা যত তাড়াতাড়ি নরমাল হয়। এখনও যারা খুব ইর্মাজেন্সি রোগী তাদের ভিসা দেয়া হয়।’
সাধারণ ভিসা কবে নাগাদ চালু হবে জানতে চাইলে রীভা গাঙ্গুলি দাস বলেন, ‘সেটা চেষ্টা করছি আমরা। ফ্লাইটটা ঠিক নরমালি না চললে....আর এখনও তো কোভিড উঁচু-নিচু হতে থাকে। বাট উই আর ওয়ার্কিং অন ইট (আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি)।’
তাহলে কী সহসাই খুলছে এ রকম বলা যায়- জানতে চাইলে হাইকমিশনার বলেন, ‘হোপফুলি, হোপফুলি (আশা করি, আশা করি)।’
প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে বলেন, ‘শিপিং মিনিস্ট্রির সঙ্গে আমরা খুব ক্লোজলি কাজ করি। কোভিডের সময় আমরা শিপিং মিনিস্ট্রির সঙ্গে একটা সেকেন্ড অ্যাডেনডাম পিআইডব্লিউটিটি (প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড) সাইন করেছি। ওটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা এগ্রিমেন্ট। বুঝতেই পারছেন অনেক পুরনো, সত্তরের দশকের একটা এগ্রিমেন্টের সেকেন্ড অ্যাডেনডাম। এটা অনেকগুলো পোর্ট অব কল অ্যাড হয়েছে। দুটো নতুন রুট অ্যাড হয়েছে। এজন্য ওনাকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম।’ তিনি বলেন, ‘এটা শো করে আমরা কতটা কমিটেড টু দ্য রিলেশনশিপ। এসওপি (স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর) সাইন হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ভারতে গিয়েছিলেন অক্টোবর মাসে। সেই এসওপিটাকে বাস্তবায়ন করা হলো। ফার্স্ট ট্রায়াল রানটা হয়েছে, এখন আমাদের ওটাকে একটু ফাইনালাইজ করতে হবে। যাতে রেগুলার ট্রায়ার চলে। ইটস আ ভেরি এক্সাইটিং সেক্টর...যেটা উইন উইন ফর বোথ সাইডস। আমাদের ট্রেড বাড়বে, এটতে বাংলাদেশেরও অনেক লাভ হবে। ক্রিয়েটস জব ইন্স্যুরেন্স, শিপ বিল্ডিং সবকিছুতে।’
আপনি যখন বাংলাদেশে এসে শুরু করেছিলেন তখন বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক কেমন ছিল, আর এখন সেটা কীভাবে দেখছেন- এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘খুবই স্যাটিসফ্যাক্টরি। অনেক কাজ হয়েছে। স্পেশালি যেটা অ্যামেইজিং, সেটা হলো আমরা কোভিডের মধ্যেও কত কাজ করেছি একসাথে! রিলেশনশিপটা এতো ক্লোজ! আপনারা জানেন ট্রেন কীভাবে চলছে, কোনো রকমের ডিজরাপশন হয়নি সাপ্লাই চেইনে। বরং অনেক বেশি এফিসিয়েন্সি এসেছে, বাংলাদেশে রেলওয়েতে রেভিনিউ এসেছে।’