Bangladesh
Officials advise against animal market in Dhaka, three other cities amid Covid-19 pandemic
শুক্রবার (১০ জুলাই) কোভিড-১৯ জাতীয় পরামর্শক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা স্বাস্থ্য মহাপরিচালকের কাছে তাদের এ সুপারিশ পেশ করেন। তবে পশুর হাট না বসিয়ে কীভাবে পশু কেনাবেচা করা যায় এ বিষয়ে কমিটির পরামর্শ হলো- ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানির পশু কেনাবেচার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।
তবে দেশের অন্যান্য স্থানে সংক্রমণ প্রতিরোধ নীতিমালা অনুযায়ী কোরবানির পশুর হাট বসানো যেতে পারে। কোরবানির পশুর হাট স্থাপন ও পশু জবাইয়ের ক্ষেত্রেও কয়েকটি সুপারিশ করেন তারা। সেগুলো হলো-
শহরের অভ্যন্তরে কোরবানির পশুর হাট না বসানো; খোলা ময়দানে পশুর হাট বসাতে হবে, যেখানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব; পঞ্চাশোর্ধ্ব ব্যক্তি এবং অসুস্থ ব্যক্তির পশুর হাটে যাওয়া থেকে বিরত থাকা; পশুর হাটে প্রবেশ ও বাইরে পৃথক রাস্তা রাখা; পশুর হাটে আগমনকারী সকল ব্যক্তি মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক; কোরবানির পশু বাড়িতে জবাই না করে সিটি করপোরেশন নির্ধারিত স্থানে করা; অনলাইনে অর্ডারের মাধ্যমে বাড়ির বাইরে কোরবানি দেয়া সম্ভব হলে তা করার জন্য উৎসাহিত করা।
এদিকে, করোনাকালে আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশু পরিবহনের পরিকল্পনা নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। তাছাড়া গবাদিপশু বিপণন ও পরিবহনের সমস্যা সমাধানে প্রাণিসম্পদ অধিদফতরে স্থাপন হচ্ছে হটলাইন। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তারা সার্বক্ষণিক হটলাইনে সম্পৃক্ত থাকবেন।