All Column

Holy Shab-e-Qadr today

Soon the situation in Chittagong Hill Tracts will be calm: Obaidul Quader

KNF attack to loot money and show capability: RAB

Kidnapped manager of Sonali Bank returns to his family

Home Minister to visit Bandarban tomorrow to inspect situation

Interference in independent functioning of judicial system

After securing liberation from Pakistani clutches through extreme sacrifices and blood shed, Bangladesh established an independent system of judiciary neutrality of which was never questioned by anybody in the last 41 years of its history. But recently a section of local and foreign clique has become vociferously critical of the neutrality of Bangladesh’s justice delivery system, terming it partial. This criticism is primarily focused on trial of war crimes and crimes against humanity committed by the anti-liberation forces during the liberation war of Bangladesh in 1971. The trial is currently under way.

First verdict of war crimes tribunal

A section of people of this country had collaborated with the occupation forces of Pakistan in unleashing a reign of terror to thwart the emergence of Bangladesh as an independent and sovereign country in 1971. The exact number of people killed by the Pakistani occupation forces and their local collaborators is not known. Modest estimates put the figure at around thirty lakh. Apart from many other heinous war crimes and crimes against humanity, an estimated 200,000 Bengali women were raped by the Pakistani forces and their local collaborators during the nine month long liberation war. Many local collaborators of the Pakistani occupation forces fled after the emergence of Bangladesh while some chose to remain underground.

Demand of time: a neutral media

The Grand Alliance government led by Awami League has successfully completed four years of its tenure. Achievements during these four years far outweigh failures encountered by it during this period. But these achievements have not been properly highlighted by the media that chose to make mountain of a mole hill by giving negative publicity to the government’s failures. A large section of print and electronic media, particularly the latter, has focused the failures in a glaringly negative light so that the achievements look pale in comparison.

UK to continue to support Bangladesh

Dipanjan Roychoudhury: Speaking high about the tremendous progress Bangladesh has made under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina in achieving development and reducing poverty, the UK has renewed its unflinching support to the country. This has come at a time when efforts are being made to destabilise the present Government and throw the country into the cauldron of an anarchy.

শিবিরের তান্ডব দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঃ আহত ১৫

ঢাকা, জানুয়ারি ২৮ ঃ জামাত-এ-ইসলামির ছাত্র শাখা ইসলামি ছাত্র শিবিরের সমর্থকদের সঙ্গে রাজধানী এবং তিনটি জেলার বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের সংঘর্ষে আজ পাঁচজন পুলিশ কর্মী সহ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন।

ডঃ নুরুল ইসলামের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান মন্ত্রী

ঢাকা, জানুয়ারি ২৫ ঃ প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক ডঃ নুরল ইসলামের স্মৃতির উদ্দ্যশ্যে গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা।

দেলওয়ার হোসেন সাঈদী: উন্মোচিত নির্মোক - সংবাদদাতা

জামাত-এ-ইসলামির প্রথম সারির নেতা এবং একজিকিউটিভ কমিটির সদস্য দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর যৌন কেলেঙ্কারির বেশ কিছু অডিও সম্প্রতি ইন্টারনেটে আপলোড করা হয়েছে। ব্যাপারটি সাধারন মানুষ এবং বাংলাদেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ্মধ্যে বিরাট চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। ফেসবুক এবং টুইটারের মত সোশাল মিডিয়া সাইটগুলিতে আপলোড করা এই অডিও তাঁরা বার বার করে শুনছেন এবং দেলওয়ারকে শাপ শাপান্ত করছেন। এঁদের অধিকাংশই দেলওয়ারের চরম শাস্তি দাবী করছেন, কারন তাঁদের মতে এই জামাত নেতা আসলে ইসলামের চাদরের আড়ালে একজন ব্যাভিচারী। ...

প্রকাশ্য সংঘাতের পথে এগিয়ে চলেছে দেশ

এক ভয়ানক রাজনৈতিক সংঘাতের দিকে এগিয়ে চলেছে দেশ। একদিকে সরকার বর্তমান প্রশাসনের অধীনেই আসন্ন সংসদীয় নির্বাচন করাতে বদ্ধপরিকর, অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল বি এন পি চায় যে ভাবেই হোক, নির্বাচনের আগে তদারকি সরকার প্রথা ফিরিয়ে আনতে অথবা একটি বিশেষ নির্বাচনী প্রশাসন গঠন করাতে। বি এন পি ঘোষণা করে দিয়েছে, তারা নতুন বছরের শুরুতে শেষ বারের মত সংসদের অধিবেশনে উপস্থিত থাকবে এবং তার পরে তাদের সাংসদরা এক সাথে পদত্যাগ করে সরকার যাতে তদারকি সরকারের দাবী মানতে বাধ্য হয়, তার জন্য এক ‘অপ্রতিরোধ্য’ গ্ণ আন্দোলন গড়ে তুলবেন। এই অবস্থায় মনে করা হচ্ছে, পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার কড়া পদক্ষেপ নেবে। কিছু বি এন পি নেতা আশংকা করছেন, সরকার জরুরী অবস্থা ঘোষণা করতে পারে। ...

চট্টগ্রাম অস্ত্র পাচার কান্ড ও পাক যোগসাজস

শেষ পর্যন্ত ঝুলি থেকে বেড়ালটা বেরিয়েই পড়ল। বাংলাদেশের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা ন্যাশনাল সিকিওরিটি ইন্টলিজেনসের (এন এস আই) প্রাক্তন ডিরেকটর জেনারেল ব্রিগেডিয়ার(অবঃ) আবদুর রহিম এবং ঐ একই সংস্থার প্রাক্তন ডিরেকটর উইং কম্যান্ডার (অবঃ) শাহাবুদ্দিন আহমেদ ২০০৪ সালের ২রা এপ্রিল চট্টগ্রামে ধরা পড়া বিপুল অস্ত্র শস্ত্র পাচারের ব্যাপারে যে পাকিস্তান জড়িত ছিল, সে ব্যাপারে সম্প্রতি দু’টি পৃথক কিন্তু একই ধরনের বিবৃতি দিয়েছেন। ভুটানে ২০০৩ সালে লুকিয়ে থাকা আলফা জঙ্গীদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনা বাহিনীর অভিযানের ফলে ঐ সংগঠনের কমে যাওয়া অস্ত্র ভান্ডারকে মজবুত করতেই চট্টগ্রাম দিয়ে অস্ত্র পাঠান হচ্ছিল। ...

জামাতের ‘শিবির’কে মূল স্রোতে আনা চেষ্টা করা হোক

টেলিভিশন এবং খবরের কাগজে প্রায়ই পুলিশকে আক্রমনোদ্যত জামাত-শিবিরের কর্মীদের ছবি দেখা যায়। এ ছাড়াও অন্য ভাবে এরা খবরে আসে—যেমন, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া জামাত নেতা-কর্মীদের জামিন মঞ্জুর না হওয়ায় সংশ্লিষ্ট বিচারকদের ‘ইসলাম বিরোধী’ বলে চিহ্নিত করে এবং তাঁদের প্রানে মারার হুমকি দিয়ে। এই সব হুমকি যারা দেয়, তারা সব তরুন শিবির কর্মী, যাদের জন্ম বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে এবং যারা জানেইনা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ সৃষ্টি হওয়া ব্যর্থ করতে দখলদারি পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগী হিসেবে জামাত কি ঘৃণ্য ভূমিকা পালন করেছিল। ...

নিষিদ্ধ হোক সাম্প্রদায়িক দলগুলি

হরতালের শহর’ ঢাকায় ডিসেম্বরের ১৮ তারিখে হয়ে গেল আরও একটি হরতাল। শুধু শহরেই নয়, এই হরতাল বস্তুতপক্ষে পালন করা হল সারা দেশেই। এ’রকম হরতাল বাংলাদেশে এখন অহরহ হচ্ছে, এবং আরও অনেক হতে চলেছে। তবে বি এস ডি’র ডাকা ১৮ ই ডিসেম্বরের হরতাল ছিল সম্পূর্ন অন্য রকম। এই দিন কোনও হিংসার ঘটনা অথবা নাগরিক সম্পত্তি নষ্ট হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি, কোনও মৃত্যুও হয়নি।অনেক সংবাদপত্র এই হরতালকে ‘অনন্য’ আখ্যা দিয়েছে, কারন পুলিশের উপর আক্রমণ হয়নি। বিরোধী রাজনৈতিক দল অবশ্য একে ‘বি এস ডি’র ডাকা এবং সরকারের করা’ হরতাল বলে অভিহিত করেছে। এর প্রধান দাবিগুলি ছিল উনিশশো একাত্তরের যুদ্ধাপরাধগুলির দ্রুত বিচার করা এবং সাম্প্রদায়িক সংগঠনগুলিকে নিষিদ্ধ করা। ...

বেগম খালেদা জিয়ার ভারত সফর ও কিছু প্রশ্ন

এই বছরে হতে চলা বাংলাদেশের সাধারন নির্বাচনের আগে গত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টির চেয়ার পার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ভারত সফর এক রাজনৈতিক আলোচনা জাগিয়ে তুলেছে। এই আলোচনা ঘুরপাক খাচ্ছে খালেদার দলের নতুন কোন রাজনৈতিক সমীকরণ এবং অবস্থানের সম্ভাবনার প্রশ্নে। খালেদা জিয়া ভারতে এসে কি বলেছেন, দেশে ফিরে গিয়েই বা কি বললেন এবং ভারতের ব্যাপারে তাঁর বি এন পি\'র যদি কোন অবস্থানগত পরিবর্তন হয়ে থাকে সেটাই বা দলীয় নেতারা সাধারন কর্মীদের কি ভাবে বোঝাচ্ছেন, বাংলাদেশের প্রতিটি বড় রাজনৈতিক দলই এখন এই সমস্ত কিছুর মর্মোদ্ধার করার চেষ্টা চালাচ্ছে। ...

পাক বিদেশ মন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর ঃ দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক প্রসঙ্গে

সম্প্রতি পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রী হিনা রাব্বানি খার বাংলাদেশ ঘুরে গেলেন। রাজধানী ঢাকায় তাঁর সফরের মেয়াদ ছিল মাত্র পাঁচ ঘন্টা। কিন্তু এরই মধ্যে তাঁকে এমন একটি বাস্তবের মুখোমুখি হতে হল, এতদিন পাকিস্তান যা লুকিয়ে রাখতে চেয়েছে, বাংলাদেশ চায়নি। তাঁকে বিস্মিত করে বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রী দীপু মনি পাকিস্তানি সেনাদের হাতে ১৯৭১ সালের গ্ণ হত্যার প্রসঙ্গ তুলে জানিয়ে দেন, এ\'ব্যাপারে বাংলাদেশ এখনো ইসলামাবাদের কাছ থেকে সরকারী ভাবে ক্ষমা প্রার্থনার অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি এ\'কথাও বলেন যে, তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙ্গালিদের হত্যা করে উচিৎ \'শিক্ষা\' দেবার যে সরকারি নীতির ফলে ঐ অপরাধ ঘটান হয়েছিল, সে ব্যাপারে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে শুধু মাত্র দুঃখ প্রকাশে বাংলাদেশ সন্তুষ্ট হবেনা। ...

তদারকি সরকারের দাবি ঃ একটি রাজনৈতিক সংকট

দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, বহু অত্যাচার ও জীবন দানের শেষে বাংলাদেশের মানুষ পাকিস্তানি সেনাদের পরাস্ত করে তাদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করেছিলেন। পাকিস্তানের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর অবশেষে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন, সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। নতুন রাষ্ট্রের প্রথম সংসদীয় সরকার গঠিত হয় ১৯৭৩ সালে, নির্বাচনের পরে। তার পর থেকে গণতান্ত্রিক, অগণতান্ত্রিক--অনেক সরকারের হাতেই বিভিন্ন সময়ে দেশের শাসন ভার থেকেছে। ...

A reckoning of reprisals

If the war crimes trials do not reach a conclusion before the next general election in Bangladesh, then it might for ever remain unresolved