Finance
ENCEC meet makes major decisions
এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ২ হাজার ১০৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা এবং বাস্তবায়নকারী সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে পাওয়া যাবে ৩১৩ কোটি ৮২ লাখ টাকা।
মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক বৈঠকে এসব প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। বৈঠকশেষে পরিকল্পনা সচিব নুরুল আমিন প্রকল্পের বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
তিনি বলেন, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ ফেন্ডশিপ পাইপলাইন প্রকল্পের প্রয়োজনীয় জমি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে খরচ হবে ৩০৬ কোটি ২৩ লাখ টাকা। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) পক্ষে মেঘনা পেট্রোলিয়াম লিমিটেড জানুয়ারি ২০২০ থেকে জুন ২০২২ মেয়াদে বাস্তবায়ন করবে।
তিনি জানান, প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হলো-ভারতের নুমালীগড় রিফাইনারী লিমিটেডের শিলিগুড়িস্থ মার্কেটিং টার্মিনাল থেকে পার্বতীপুর ডিপো পর্যন্ত ১৩০ কিলোমিটার (ভারতের অংশ ০৫ কিলোমিটার ও বাংলাদেশ অংশ ১২৫ কিলোমিটার) দীর্ঘ ১০ ইঞ্চি ব্যাস বিশিষ্ট ভূগর্ভস্থ পেট্রোলিয়াম পাইপলাইন নির্মাণ করার জন্য বাংলাদেশ অংশের ভূমি অধিগ্রহণ, হুকুম দখল ও রিসিভিং টার্মিনাল নির্মাণ করা। প্রকল্পের আওতায় ১৮৭ দশমিক ৩৪ একর ভূমি অধিগ্রহণ এবং ১২৬ দশমিক ১৪ একর ভূমি হুকুম দখল করা হবে।
পরিকল্পনা সচিব বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দেশের উত্তারাঞ্চলে জ্বালানি তেল পরিবহন সহজতর, নির্বিঘœ, সময় ও ব্যয় সাশ্রয়ী, কম ঝুঁকিপুর্ণ এবং পরিবেশ বান্ধব হবে। এর ফলে সাশ্রয়ী মূল্যে ও স্বল্প সময়ে জ্বালানি তেল পরিবহনের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হবে বলে তি