All Muktijudho

Threat to kill Prime Minister: BNP leader Chand sent to 2-day remand

There's no alternative to dialogue: Home Minister

Election Commission does not represent government: CEC

Announcement made to close secondary schools as temperature rises

Pori Moni and Razz heading for divorce

Law Catches Up With Mir Quasem Ali

Al Badr Commander Mir Quasem Ali whose name became synonymous with genocide, rape, looting and arson in Chittagong during the liberation war in 1971, is an influential central leader of Bangladesh Jamaat-e-Islami (JEI), being a member of its 15 member Central Executive Committee. He is the main brain behind JEI’s finances and played a crucial role in financially strengthening the organization after its rehabilitation by the former Bangladesh military ruler General Ziaur Rahman in 1976. Earlier, after the liberation of Bangladesh in 1971, JEI and other militant Islamic organizations which had collaborated with the occupation forces of Pakistan were banned by the founding father of Bangladesh Sheikh Mujibur Rahman. Quasem Ali was arrested last June for his role in perpetrating crimes against humanity during the country\'s 1971 liberation war

\"মুজিবুর হত্যাকারিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে\"

ঢাকা, নভেম্বর ২১: বাংলাদেশ সরকার স্থির করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছয় ফেরারি হত্যাকারিদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হবে, আইনমন্ত্রী শাফিক আহমেদ বুধবার জানান।

পাকিস্তান কি একাত্তরের গণ হত্যার জন্য ক্ষমা চাইবে ?

স্যামুয়েল বয়েদ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মানুষের কাছে ১৬ ই ডিসেম্বর তারিখটি স্মরনীয়-যদিও ভিন্ন কারনে।যেখানে বাংলাদেশে প্রতি বছর এই দিনটি বিজয় উচ্ছ্বাসের সাথে পালন করা হয়, সেখানে পাকিস্তানের সাধারন অরাজনৈতিক মানুষ এই দিনটিতে লজ্জা, দুঃখ ও পরাজয়ের গ্লানি অনুভব করেন। উনিশশো একাত্তর সালে এই দিনেই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ পাকিস্তানি সেনাদের হাতে ২৬৬ দিন ধরে চলা (২৫ শে মার্চ- ১৬ই ডিসেম্বর) গণ হত্যার অবসান ঘটিয়ে তাঁদের মুক্তির ইতিহাস রচনা করেছিলেন। তাঁরা নিজেদের মাতৃভূমির নাম দেন বাংলাদেশ।পাকিস্তানের যে সব সেনা নায়ক, সরকারি আমলা এবং রাজনীতিকের নীরব কার্যকলাপ দেশ ভাগের জন্য দায়ী তাঁরাও কিন্তু মুক্ত বোধ করেছিলেন এবং সাধারন মানুষকে বোকা বানাতে খন্ডিত পাকিস্তানকে \'নিউ পাকিস্তান\' অথবা নব পাকিস্তান নামে অভিহিত করেন। ...

মুক্তি যুদ্ধ-বিরোধীদের কখনোই সমর্থন নয় ঃ ভারত

ঢাকা, ডিসেম্বর ২০ ঃ উনিশশো একাত্তর সালে যারা বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের বিরুদ্ধে কাজ করেছিল, ভারত কখনোই তাদের পিছনে দাঁড়াবেনা, ঢাকায় নিযুক্ত অস্থায়ী ভারতীয় হাই কমিশনের সন্দীপ চক্রবর্তী এ\' কথা জানিয়েছেন।

মুক্তি যুদ্ধ-বিরোধীদের কখনোই সমর্থন নয় ঃ ভারত

ঢাকা, ডিসেম্বর ২০ ঃ উনিশশো একাত্তর সালে যারা বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের বিরুদ্ধে কাজ করেছিল, ভারত কখনোই তাদের পিছনে দাঁড়াবেনা, ঢাকায় নিযুক্ত অস্থায়ী ভারতীয় হাই কমিশনের সন্দীপ চক্রবর্তী এ\' কথা জানিয়েছেন।

শুনানির দিন আবার পিছোল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে

ঢাকা, ডিসেম্বর ১৪ ঃ আত্মপক্ষ সমর্থনকারীদের এক রকম অনুপস্থিতিতেই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ সংক্রান্ত বিষয়টি শুনানির জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসার পরে চার দিনের জন্য মুলতুবি হয়ে যায়।

সরকারী চাকরিতে স্বাধীনতা সংগ্রামীদের অবসরের বয়স ৬০ করা হচ্ছে

ঢাকা, নভেম্বর ২৩ ঃ সরকারী চাকরিতে থাকা এক সময়ের মুক্তি যোদ্ধাদের অবসরের বয়স ৫৯ থেকে এক বছর বাড়িয়ে ৬০ করা হচ্ছে।

সাইকেল পরিক্রমায় মুক্তি যুদ্ধের গৌরব প্রচার

ঢাকা,নভেম্বর ৩ : মুক্তি যুদ্ধের গৌরবময় অধ্যায়ের ব্যাপারে তরুনদের সচেতন করতে এভারেস্ট জয়ী প্রথম বাংলাদেশী মুসা ইব্রাহিম সাইকেলে ২৫ দিনের দেশ পরিক্রমা শুরু করলেন।

ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা ঃ ইতিহাসের সারাংশ

প্রথম পর্যায় ১৫ ই সেপ্টেমবর, ১৯৪৭: ইসলামি আদর্শে অনুপ্রাণিত লেখক, সাংবাদিক ও বিদ্দজ্জনদের সংগঠন তামুদ্দুন মজলিস \'স্টেট ল্যাঙ্গুয়েজ অফ পাকিস্তানন ঃ বেংগলি অর উর্দূ\' নামে একটি পুস্তিকাতে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা করার দাবী করে। মজলিসের সেক্রেটারি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল কাশেম রাষ্ট্র ভাষা বিষয়ে প্রথম একটি আলোচনা সভা ডাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে। ...

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালো সারা বাংলাদেশ

ঢাকা, মার্চ ২৬: সারা বাংলাদেশ মঙ্গলবার শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় যারা মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য ১৯৭১-এ নিজেদের প্রাণের বলি দেয়।

মুক্তিযুদ্ধঃ কাম্রুজ্জামানকে ফাঁসির নির্দেশ

ঢাকা, মে ১০: আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ জামাত-এ-ইসলামী নেতা মুহাম্মদ কাম্রুজ্জামাকে বৃহস্পতিবার ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময়কালীন যুদ্ধাপরাধের জন্যে ফাঁসির সাজা শোনায়।