Muktijudho
অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডও কার্যকর হবেঃ আশরাফুল
ঢাকা, ডিসেম্বর ১৪: এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম শনিবার বলেন জামায়াতে ইসলামী নেতা আবদুল কাদের মোল্লার মত অন্যান্য যুদ্ধাপরাধীদেরও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
"অনেকে বলেছিলেন যে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের ট্রায়াল শুরু করতে পারবে না। কিন্তু মোল্লার ফাঁসি তাদের ভুল প্রমাণিত করেছে," ইসলাম বলেন।
"প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে সব কিছু সম্ভব - অন্যান্য দেশে বসবাসকারী যুদ্ধাপরাধীদেরও দেশে ফেরানো সম্ভব," তিনি বলেন।
অন্যদিকে, পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রের জন্য ফেডারেল মন্ত্রী চৌধুরী নিসার আলী মোল্লার ফাঁসির নিন্দা করে বলেছেন বাংলাদেশ \'পুরনো ক্ষত খুলে দিয়েছে\'।
তিনি জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেলের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়াতে গভীর বিষাদ এবং উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
মোল্লাকে বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ফাঁসি দেওয়া হয়।
"মোল্লাকে বৃহস্পতিবার রাত দশটা বেজে এক মিনিটে ফাঁসি দেওয়া হয়। তাঁকে প্রায় ২০ মিনিট ঝুলন্ত অবস্থায় রাখা হয়," জানান ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শেখ ইউসুফ হারুন।
মোল্লা প্রথম যুদ্ধাপরাধী যার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হল।
মোল্লাকে শুক্রবার ভোররাতে তাঁর পৈতৃক গ্রামে কবর দেওয়া হয়।
একটি এ্যাম্বুলেন্সে করে মোল্লার মরদেহ ভোররাত তিনটে পনেরো নাগাদ ফরিদপুর জেলার সদরপুর উপজেলার আমিরাবাবাদ গ্রামে নিয়ে আসা হয়। ভোররাত চারটে পনেরো নাগাদ তাঁকে তাঁর মাতা-পিতার কবরের পাশে গোর দেওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বৃহস্পতিবার মোল্লার রিভিউ পিটিশন প্রত্যাখ্যান করে।
আপিল বিভাগের চেম্বার জজ সৈয়দ মাহমুদ হোসেন মঙ্গলবার রাতে মোল্লার ফাঁসি বুধবার পর্যন্ত স্থগিত করে।
বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সেপ্টেম্বর ১৭এ মোল্লাকে ফাঁসির নির্দেশ দেয় ১৯৭১এ মুক্তিযুদ্ধের সময় করা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের শাস্তিস্বরূপ।
মোল্লা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২এর শোনানো যাবজ্জীবনের সাজার বিরুদ্ধে আবেদন করেন।
মোল্লাকে জুলাই ১৩, ২০১০-এ গ্রেফতারিত ঘোষণা করা হয় ১৯৭১-এ বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় ৩৪৫ মানুষ খুন করার অভিযোগে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ ফেব্রুয়ারি ৫ তারিখে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী মহাসচিব মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে।
৬৫ বর্ষীয় নেতাকে পাঁচটি যুদ্ধকালীন অপরাধমূলক মামলায় দোষী পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সেপ্টেম্বর ১৭এ মোল্লাকে ফাঁসির নির্দেশ দেয় ১৯৭১এ মুক্তিযুদ্ধের সময় করা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের শাস্তিস্বরূপ।
মোল্লা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২এর শোনানো যাবজ্জীবনের সাজার বিরুদ্ধে আবেদন করেন।
মোল্লাকে জুলাই ১৩, ২০১০-এ গ্রেফতারিত ঘোষণা করা হয় ১৯৭১-এ বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় ৩৪৫ মানুষ খুন করার অভিযোগে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ ফেব্রুয়ারি ৫ তারিখে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী মহাসচিব মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা শোনায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে।
৬৫ বর্ষীয় নেতাকে পাঁচটি যুদ্ধকালীন অপরাধমূলক মামলায় দোষী পাওয়া যায়।