Travel

শেখ হাসিনার সরকারের হাত ধরে নতুন পথের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প

শেখ হাসিনার সরকারের হাত ধরে নতুন পথের দিকে এগোচ্ছে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প

| | 19 Nov 2015, 12:09 pm
ঢাকা, অক্টোবর ২৮- বাংলাদেশকে পর্যটন ক্ষেত্র হিসেবে এক নতুন পথে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাম্প্রতিককালে  জানিয়েছেন যে ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ হিসেবে উদযাপন করা হবে।

পর্যটন শিল্পকে আরও গতিশীল করতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।

উনি বলেন ওই বছরটিকে ভিজিট বাংলাদেশ ইয়ার হিসেবে পালন করা হবে।

উনি বলেন যে সরকার প্রচার ও বিপণনের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে।

আর শুধু প্রধানমন্ত্রী নয়, বাংলাদেশের পর্যটন পরিবেশের বিকাশের জন্য দেশটির পাশে দাঁড়াতে চলেছে জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও)।

বাংলাদেশের মানুষকে এই আশ্বাস দিয়েছেন সংস্থার মহাসচিব তালেব রিফাই।

উনি বলেছেন যে পর্যটনের ক্ষেত্রে অবকাঠামো তৈরি এবং মানবসম্পদ প্রশিক্ষণ ছাড়াও এর রাজনৈতিক বিষয়গুলোতেও তাদের সংস্থা বাংলাদেশের পাশে আগামী দিনে দাঁড়াবে।

উনি বলেছেন যে বাংলাদেশের এই ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগ টানতেও সহযোগিতা করা হবে।

“আশ্বাস থাকলো এদেশের পর্যটনের বিকাশে ইউএনডব্লিউটিও পাশে থাকবে," উনি জানান।

রিফাই দেশি পর্যটকের সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়তেও জোড় দিয়ে বলেছেন যে তাতেই দেশের পর্যটন এগিয়ে যাবে।

‘বৌদ্ধ পর্যটন সার্কিট উন্নয়ন’ বিষয়ক দুই দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে কিছুদিন আগে রিফাই বাংলাদেশে এসেছিলেন।

এক নতুন যুগের সূচনা করে,  বাংলাদেশের মাটিতে প্রথমবার জাতিসংঘ বিশ্ব পর্যটন সংস্থার সহায়তায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় মিলে এই সম্মেলনটি আয়োজন করেছিল।

পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন আশা করেন যে এই সম্মেলনের ফলে দেশে বিদেশি পর্যটকের আগমন বাড়বে।

১০টি দেশের পর্যটনমন্ত্রী এই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
 
 সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত এই বঙ্গভূমিতে পর্যটকদের আনন্দ দেওয়ার মত বহু স্থান আছে।

ঢাকা শহর একদিকে যেমন আধুনিক বাংলাদেশের মুখ হয়ে উঠেছে। শপিং মল থেকে শুরু করে  সুন্দর রাস্তা, ঢাকা শহর দিনের পর দিন পাল্লা দিয়ে চলেছে এশিয়ার সকল শহরের সাথে।

এর পাশাপাশি, কক্স বাজার, সেন্ট মারটিন ইল্যান্দ, রাঙ্গামাটি, ফ্য়েস লেক সহ বহু স্থান আছে যা পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে সক্ষম।