Travel

শেখ হাসিনার সরকারের হাত ধরে পর্যটন শিল্প চলেছে নতুন পথে
সেরকম এক দিক হল দেশের পর্যটন শিল্প।
সরকার জানিয়েছে চেষ্টা চলছে এই পথে আরও উন্নতি আনার।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন কিছুদিন আগে সাংবাদিকদের জানান যে দেশের সরকার পর্যটন খাতের উন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
দেশের মানুষকে নতুন আশা দিয়ে, মন্ত্রী জানিয়েছেন যে এই খাতে ২০১৮ সালের মধ্যে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
উনি জানিয়েছেন যে দেশকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে আরও জনপ্রিয় করে তোলবার জন্য দেশে ও দেশের বাইরে প্রচার চালানো হবে।
"আমরা চীন, থাইল্যান্ড, ভুটান, ভারত, মিয়ানমার, মালয়েশিয়া থেকে পর্যটক আকৃষ্ট করতে চাই," সাংবাদিকদের উনি জানান।
মন্ত্রী বলেন পোশাকশিল্পের পরই এই দেশের পর্যটন খাত হতে পারে।
উনি আর জানান যে কিছুদিন আগে বাংলাদেশ মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের সঙ্গে পর্যটন বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই করেছে।
পর্যটনের কথা মাথায় রেখে উনি জানান যে আগামী দিনে কক্সবাজার বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নীত করবার পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে দেশের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর তৈরি করা হবে।
উনি জানান এই পথে প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে সরকার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছর জানিয়েছিলেন যে ২০১৬ সাল পর্যটন বর্ষ হিসেবে উদযাপন করা হবে।
উনি বলেছিলেন পর্যটন শিল্পকে আরও গতিশীল করতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত এই বঙ্গভূমিতে পর্যটকদের আনন্দ দেওয়ার মত বহু স্থান আছে।
ঢাকা শহর একদিকে যেমন আধুনিক বাংলাদেশের মুখ হয়ে উঠেছে। শপিং মল থেকে শুরু করে সুন্দর রাস্তা, ঢাকা শহর দিনের পর দিন পাল্লা দিয়ে চলেছে এশিয়ার সকল শহরের সাথে।
এর পাশাপাশি, কক্স বাজার, সেন্ট মারটিন ইল্যান্দ, রাঙ্গামাটি, ফ্য়েস লেক সহ বহু স্থান আছে যা পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়াতে সক্ষম।