World
PM Hasina to lay foundation for third terminal on Saturday
মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে সিভিল এভিয়েশনের প্রকৌশল বিভাগের সঙ্গে সমন্বিতভাবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন প্রায় শেষের দিকে। এ জন্য তৈরি করা হচ্ছে সুসজ্জিত অত্যাধুনিক একটি প্যান্ডেল। এর পাশে থাকবে থার্ড টার্মিনালের সুবিশাল লোগো ও প্রতিকৃতি। শুধু বিমানবন্দর নয়, মহাখালী থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত রাজপথের দুপাশে শোভা পাচ্ছে থার্ড টার্মিনালের আলোকসজ্জিত নকশা। বিমানবন্দরের প্রবেশদ্বারে শোভিত থাকবে বিশালাকৃতির টার্মিনালের নকশা।
থার্ড টার্মিনাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের প্রকল্প। এই প্রকল্প ৪৮ মাসের মধ্যে সমাপ্ত করা হবে। দেশের প্রধান কেপিআই বিবেচনা করেই টার্মিনাল নির্মাণের শেষ করার তাগিদ থাকবে। শুধু থার্ড টার্মিনাল দিয়েই বছরে কমপক্ষে ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীর সেবা দেয়া সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে বর্তমান টার্মিনালের ৮০ লাখ যোগ হলে বছরে সেবা দেয়া যাবে ২ কোটি যাত্রীর।
গত ১০ ডিসেম্বর একনেক বৈঠকে সংশোধনী ও থার্ড টার্মিনালের ব্যয় বৃদ্ধির অনুমোদন দেয়া হয়। মূল প্রকল্পে ব্যয় ছিল ১৩ হাজার ৬১০ কোটি ৪৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। প্রথম সংশোধনীর পর প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারিত হয় ২১ হাজার ৩৯৯ কোটি ৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। মোট খরচের মধ্যে সরকার দেবে ৫ হাজার ২৫৮ কোটি ৩ লাখ ৮৮ হাজার এবং ঋণ হিসেবে জাপানের জাইকা দেবে ১৬ হাজার ১৪১ কোটি ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।