Finance
Minister wants to create computer to export in foreign lands
মন্ত্রী বলেন, ‘দেশের মধ্যে কমিম্পউটার উৎপাদন করে বিদেশে রপ্তানির সক্ষমতা অর্জন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগের আমলে ৯৮-৯৯ সালে কম্পিউটারের উপর ট্যাক্স-ভ্যাট প্রত্যাহারের ফলে কম্পিউটার শিক্ষায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। আওয়ামী লীগের সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের সুফল ভোগ করছে আজকের বাংলাদেশ।
সর্বশেষ ২০১৫ সালের ৬ অগাস্ট টাস্ক ফোর্সের এক সভার কথা তুলে ধরে মোস্তফা জব্বার বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশ নিজে মোবাইল ও ল্যাপটপ বানাচ্ছে এবং সেগুলো রপ্তানি করছে। ইতোমধ্যে উন্নত মানের মোবাইল ফোন উৎপাদনের জন্য ৬টি কারখানা চালু হয়েছে। আরো ৬টি অবিলম্বে চালু করা হবে।
কম্পিউটার উৎপাদনের সবচেয়ে কঠিন অংশ মাদারবোর্ড উৎপাদনের প্রক্রিয়া এগিয়ে চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি একটা সুখবর দিতে চাই। আগামী ১-২ মাসের মধ্যে দেশে কম্পিউটারের মাদারবোর্ড উৎপাদনে সক্ষম হবো আমরা। আশা করি, কম্পিউটার দেশে উৎপাদন করে বিদেশেও রপ্তানি করতে পারবো।’
দেশে উৎপাদিু কম্পিউটারের দাম বাজারদরের চেয়ে অন্তত ২৫ ভাগ কম পড়বে বলে উল্লেখ করেন তিনি। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে ফোর-জি মোবাইল ফোন সেবা চালু হয়েছে। বর্তমানে দেশে ফোর-জি টাওয়ারের সংখ্যা ১৫ হাজার ৫০৯টি এবং দেশের প্রায় ৬৫ শতাংশ এলাকা ফোর-জির আওতাভুক্ত। উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বর্তমান সরকার তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ফাইভ-জি সেবা চালুর ঘোষণা দিয়েছে। বিশ্বের কোনো দেশে এখনো বাণিজ্যিকভাবে ফাই-ভজি সেবা চালুহয়নি, হলে বাংলাদেশেও চালু হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা জব্বার বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ জনগণের সম্পত্তি। এর ফ্রিকোয়েন্সি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্টানকে এমনভাবে চুক্তির মাধ্যমে দেওয়া হয়নি যে কেবল তারাই এটা নিতে পারবে। কোথাও যদি এ ধরনের খবর প্রকাশিত হয়ে থাকে তাহলে তা সঠিক নয়।