Sports
World Cup winning team gets heroe's welcome in Bangladesh
মিরপুর-১০ নম্বর থেকে ২ নম্বর র্পযন্ত এবং স্টেডিয়ামের সামনের এলাকায় অন্তত হাজার দশকে মানুষ ব্যানার, ফেস্টুন, র্জাসি এবং জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে অপক্ষেমাণ থাকে বিশ্বজয়ী বীরদরে বরণ করে নিতে।
আকবর আলিদের বাস মরিপুর ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে অপক্ষোর অবসান ঘটে সেখানে অপেক্ষমাণ ক্রিকেট ভক্ত-সর্মথকদরে।
ক্রিকেটাররা স্টেডিয়ামে এসে পৌঁছার আগ র্পযন্ত পুলিশ প্রশাসন দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় সামলাচ্ছিলেন। কিন্তু আকবর-ইমন-রাকিবুলরা স্টেডিয়ামে প্রবশে করার পরপরই সেই উপচে পড়া ভিড় সামলাতে পারেনি পুলশি।
হুড়মুড়েিয় দর্শকরা প্রবশে করে স্টডেয়িাম চত্বরে। এ সময় অন্তত আড়াই থেকে তিননশ মোটরসাইকলে শোভাযাত্রাও প্রবশে কওে স্টেডিয়ামরে মূল চত্বরে।
এরপর অবশ্য দর্শকদের জন্য খুলে দেয়া হয় স্টেডয়িামে গ্র্যান্ড স্ট্যান্ড গ্যালারির গেট। দর্শকরা সবাই বিশ্বজয়ী বীরদের বরণের জন্য চলে যায়।
বিসিবি র্কাযালয় থেকে স্টেডিয়ামে নেমে আসার পথে আগে থেকেই বিছানো ছিল লাল গালিচা। আন্তর্জাতিক ম্যাচ শেষে যে জায়গায় পুরস্কার বিতরণ করা হয়, সেখানে রাখা ‘ওর্য়াল্ড চ্যাম্পয়িন’ লেখা ব্যাকড্রপ। যার ঠিক সামনইে টেবিলে সাজানো ‘বিশ্বচ্যাম্পয়িন’ লেখা কেক।
আকবর আলিরা লাল গালিচা দিয়ে সেই জায়গায় পৌঁছার পর আনা হয় বিশ্বকাপের ট্রফিটি। এরপর বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন আর বাংলাদেশ যুব দলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর আলি একসঙ্গে ট্রফি উঁচিয়ে অংশ নেন ফটোসশেনে। দুই কেকের মাঝখানে রাখা হয় ট্রফিটি। তারপরই কেক কেটে উদযাপন।