Bangladesh
বাংলাদেশঃ কৃষি ভিত্তিক পরিবারদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসলো জাতিসংঘের সংস্থা
ঢাকা, সেপ্টেম্বর ৩ঃ সম্প্রতিকালে বাংলাদেশ সরকার ও ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে আর্থিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।
এই চুক্তির মূল উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশে অবস্থিত দশ লক্ষ্যের বেশি কৃষি ভিত্তিক পরিবারদের দরিদ্রতা দূর করে তাদের আয় বৃদ্ধি করতে হবে।
এবং এই পথে একমাত্র পৌঁছানো সম্ভব যদি কৃষি উৎপাদন বাড়ানো যায় ও তারপাশে বাজারে তাদের প্রবেশের পথটি বৃদ্ধি করা সফল হয়।
এই পথে, দ্বিতীয় ন্যাশানাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম এ ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট মার্কিন মিলিয়ন $ ২৩ .৮৬ ঋণ হিসেবে দেবে।
এই প্রকল্পটিতে আরও পুঁজি জোগাবে বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও ইউএসএড।
দেশের মাটিতে অবস্থিত বিপুল সংখ্যক কৃষি পরিবেশগত অঞ্চল ও ৬৪ টির মধ্যে ৫৭ জেলাকে নিজের কাজের পরিধির মধ্যে আনবে এই প্রকল্প।
বাংলাদেশের তরফ থেকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাউদ্দিন ও ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট দিক থেকে হুবার্ট বইরার্ড এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন।
"বাংলাদেশে শহরের থেকে গ্রাম অঞ্চলে দারিদ্রতা তিন গুণ বেশি দেখা যায়। এই প্রকল্পটির ফলে কৃষি ভিত্তিক পরিবারগুলি সব ভাবেই সুবিধা পাবে," জানালেন বইরার্ড ।
এই প্রকল্পের ফলে আরও শক্তিশালী হবে দেশের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার রিসার্চ সিস্টেমে। আরও বেশি পরিমাণে নতুন কৃষিভিত্তিক প্রযুক্তি তৈরি করতে পারবে এই সংস্থা।
এতে কমবে ফসল লোকসান, বৃদ্ধি পাবে খামার উত্পাদনশীলতা ও প্রচার করতে সাহায্য হবে কৃষক গ্রুপ এবং প্রযোজক প্রতিষ্ঠানের প্রচার।
তাদের বাজারের সাথে যোগাযোগ ঘটাতেও সাহায্য হবে।
এই প্রকল্পে সোজাসুজি ভাবে বহু মহিলারা সাহায্য পাবে।
১৯৭৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট মোট ৩১ টি প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে ও তাতে লাভ পেয়েছে ১০ মিলিয়ন পরিবার।
তবে শেখ হাসিনার সরকারের হাথ দহরে বাংলাদেশের গত কয়েক বছরে উন্নতি হয়েছে।
আর্থিকভাবে এই দেশ আগের থেকে উন্নতির পথে হেঁটেছে।
আর এর পেছনে বড় অংশ আছে শেখ হাসিনা ও ওনার লাগাতার প্রগতির পথে দেশকে হাঁটানোর চেষ্টা।
আজকের দিনে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ ও তাঁর প্রমাণ এখন শক্তিশালী প্রথমদিকের দেশগুলিও মেনে নিয়েছেন।
এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের এক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলে গেছেন যে বাংলাদেশ খুব শিগগিরি বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির ৩০টি দেশের তালিকায় স্থান করে নিতে পারে।
আর ওনার মতে এই স্থানে পৌঁছাতে বাংলাদেশকে হয়তো আর ২০৩০ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
দেশের মানুষকে এক নতুন আশা দিয়ে, এই কথাটি বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অব সাউথ এবং সেন্ট্রাল এশিয়া অ্যাঞ্জেলা অ্যাগিলার।
ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে এই কথাগুলি বলেছেন উনি।
উনি বলেছেন বাংলাদেশ এই স্থানটি অর্জন করবার জন্য সঠিক পথেই এগোচ্ছে।
উনি বলেছেন এশিয়ার এক দেশটি গত কিছু বছরে প্রায় ১ কোটি মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছে।
তবে এই পদক্ষেপে ইউএস এইড সংস্থাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নিয়েছেন, বলে উনি মনে করেন।
আর এই উন্নতির পথে বাংলাদেশ সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অক্লান্ত কাজ করে চলেছে।
হাসিনা বার বার দেশের মানুষকে মনে করিয়ে দিয়েছেন যে ওনার সরকার সবার সেবা ও উন্নতি করবার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন।
এই পথ ধরেই, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন কিছুদিনা আগে যে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাসে কমেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সদ্য প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে যে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের অগাস্টে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছিল ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
গত বছর এই সময় এই সংখ্যা ছিল ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ।
এবং এই পথে একমাত্র পৌঁছানো সম্ভব যদি কৃষি উৎপাদন বাড়ানো যায় ও তারপাশে বাজারে তাদের প্রবেশের পথটি বৃদ্ধি করা সফল হয়।
এই পথে, দ্বিতীয় ন্যাশানাল এগ্রিকালচার টেকনোলজি প্রোগ্রাম এ ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট মার্কিন মিলিয়ন $ ২৩ .৮৬ ঋণ হিসেবে দেবে।
এই প্রকল্পটিতে আরও পুঁজি জোগাবে বিশ্ব ব্যাঙ্ক ও ইউএসএড।
দেশের মাটিতে অবস্থিত বিপুল সংখ্যক কৃষি পরিবেশগত অঞ্চল ও ৬৪ টির মধ্যে ৫৭ জেলাকে নিজের কাজের পরিধির মধ্যে আনবে এই প্রকল্প।
বাংলাদেশের তরফ থেকে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাউদ্দিন ও ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট দিক থেকে হুবার্ট বইরার্ড এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন।
"বাংলাদেশে শহরের থেকে গ্রাম অঞ্চলে দারিদ্রতা তিন গুণ বেশি দেখা যায়। এই প্রকল্পটির ফলে কৃষি ভিত্তিক পরিবারগুলি সব ভাবেই সুবিধা পাবে," জানালেন বইরার্ড ।
এই প্রকল্পের ফলে আরও শক্তিশালী হবে দেশের ন্যাশনাল এগ্রিকালচার রিসার্চ সিস্টেমে। আরও বেশি পরিমাণে নতুন কৃষিভিত্তিক প্রযুক্তি তৈরি করতে পারবে এই সংস্থা।
এতে কমবে ফসল লোকসান, বৃদ্ধি পাবে খামার উত্পাদনশীলতা ও প্রচার করতে সাহায্য হবে কৃষক গ্রুপ এবং প্রযোজক প্রতিষ্ঠানের প্রচার।
তাদের বাজারের সাথে যোগাযোগ ঘটাতেও সাহায্য হবে।
এই প্রকল্পে সোজাসুজি ভাবে বহু মহিলারা সাহায্য পাবে।
১৯৭৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচার ডেভেলপমেন্ট মোট ৩১ টি প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে ও তাতে লাভ পেয়েছে ১০ মিলিয়ন পরিবার।
তবে শেখ হাসিনার সরকারের হাথ দহরে বাংলাদেশের গত কয়েক বছরে উন্নতি হয়েছে।
আর্থিকভাবে এই দেশ আগের থেকে উন্নতির পথে হেঁটেছে।
আর এর পেছনে বড় অংশ আছে শেখ হাসিনা ও ওনার লাগাতার প্রগতির পথে দেশকে হাঁটানোর চেষ্টা।
আজকের দিনে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ ও তাঁর প্রমাণ এখন শক্তিশালী প্রথমদিকের দেশগুলিও মেনে নিয়েছেন।
এমনকি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের এক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি বলে গেছেন যে বাংলাদেশ খুব শিগগিরি বিশ্বের শীর্ষ অর্থনীতির ৩০টি দেশের তালিকায় স্থান করে নিতে পারে।
আর ওনার মতে এই স্থানে পৌঁছাতে বাংলাদেশকে হয়তো আর ২০৩০ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
দেশের মানুষকে এক নতুন আশা দিয়ে, এই কথাটি বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অব সাউথ এবং সেন্ট্রাল এশিয়া অ্যাঞ্জেলা অ্যাগিলার।
ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে এই কথাগুলি বলেছেন উনি।
উনি বলেছেন বাংলাদেশ এই স্থানটি অর্জন করবার জন্য সঠিক পথেই এগোচ্ছে।
উনি বলেছেন এশিয়ার এক দেশটি গত কিছু বছরে প্রায় ১ কোটি মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছে।
তবে এই পদক্ষেপে ইউএস এইড সংস্থাটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নিয়েছেন, বলে উনি মনে করেন।
আর এই উন্নতির পথে বাংলাদেশ সরকার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অক্লান্ত কাজ করে চলেছে।
হাসিনা বার বার দেশের মানুষকে মনে করিয়ে দিয়েছেন যে ওনার সরকার সবার সেবা ও উন্নতি করবার লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন।
এই পথ ধরেই, পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন কিছুদিনা আগে যে দেশের সাধারণ মূল্যস্ফীতি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাসে কমেছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সদ্য প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জানা গেছে যে ২০১৬-১৭ অর্থবছরের অগাস্টে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছিল ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
গত বছর এই সময় এই সংখ্যা ছিল ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ।