Bangladesh
Indian President Kovind mourns death of Bangladesh Prez's brother
রাষ্ট্রপতি হামিদের কাছে শুক্রবার লেখা এক চিঠিতে প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষাবিদ আবদুল হাইয়ের অবদান স্মরণ করেন ভারতের রাষ্ট্রপতি।
চিঠিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিপুল অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। মো. আবদুল হাই, রাষ্ট্রপতি হামিদ ও তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান ভারতের রাষ্ট্রপতি।
ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার প্রথম প্রহরে মারা যান আবদুল হাই। তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর।
কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হক সরকারি কলেজে সহকারী অধ্যাপক আবদুল হাই ১৯৯৭ সালে তৎকালীন ডেপুটি স্পিকার আবদুল হামিদের এপিএস হিসেবে সংসদে চাকরি শুরু করেন। ২০১৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের গণসংযোগ শাখার উপ-পরিচালক থাকা অবস্থায় তিনি অবসরে যান। সর্বশেষ তিনি রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব ছিলেন।
১৯৫৩ সালে জন্ম নেওয়া আবদুল হাই নয় ভাই-বোনের মধ্যে ছিলেন অষ্টম। আবদুল হাই স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন।