Bangladesh
May things to learn from China: Sheikh Hasina
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বুধবার সন্ধ্যায় বেইজিংয়ের লিজেনডেল হোটেলে তাঁর সম্মানে আয়োজিত এক নাগরিক সংবর্ধনায় একথা বলেন। বেইজিংস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে চীন প্রবাসী বাংলাদেশীরা প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর উপলক্ষে এই সংবর্ধনার আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিওইএফ) অ্যানুয়াল মিটিংয়ে যোগদান উপলক্ষে এক দ্বিপাক্ষিক সরকারী সফরে চীনে অবস্থান করছেন। সফরকালে তাঁর চীনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে।
পরারাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং প্রবাসী বাংলাদেশীদের পক্ষে ইঞ্জিনিয়ার শামসুল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ফজলুল করিম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
শেখ হাসিনা বলেন, তাঁর সরকার কেবল দেশের অভ্যন্তরীণ উন্নয়নই করছে না, উপরন্তু দেশের পররাষ্ট্র নীতি-সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়, এর আলোকে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিকভাবেও সামনে এগিয়ে নিচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, তাঁকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে প্রশ্ন করা হয়েছিল- বাংলাদেশ কিভাবে একইসঙ্গে ভারত এবং চীনের সঙ্গে বন্ধুত্ব বজায় রাখছে। তিনি বলেন, ‘এর উত্তরে তাঁদেরকে বলেছি যে, ঐ দুটি দেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা কোন সমস্যাই নয়।’