Bangladesh
Sheikh Hasina unveils third terminal work
টার্মিনাল নির্মাণ কাজের ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। যাত্রীদের আরও সেবার মান নিশ্চিত করতে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। এটি আগের দুই টার্মিনালের চেয়ে চার গুণ বড় হবে। নতুন এ টার্মিনাল ভবন বছরে কমপক্ষে এক কোটি ২০ লাখ যাত্রী ধারণে সক্ষম। জাপানের মিতসুবিশি এবং ফুজিতা ও কোরিয়ার স্যামসাংয়ের একটি কনসোর্টিয়াম- এর নির্মাণ কাজে ঠিকাদারের দায়িত্ব পেয়েছে।
এদিকে উড়োজাহাজগুলো উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী সেগুলোতে আরোহণ করেন এবং ককপিটসহ বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন।
উল্লেখ্য, গত সেপ্টেম্বরে চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিমানের জন্য আরও নতুন দুটি ড্রিমলাইনার কেনার ঘোষণা দেন। এরই ধারাবাহিকতায় এ উড়োজাহাজ কেনা হয়। এগুলোর নামকরণও করেন প্রধানমন্ত্রী। অত্যাধুনিক এই উড়োজাহাজ দুটি যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়াল ছয়টিতে।
এর আগে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ বিমানের বহরে যুক্ত হয় ড্রিমলাইনার ‘আকাশবীণা’, ‘হংসবলাকা’ এবং চলতি বছরে যুক্ত হয় ‘গাঙচিল’ ও ‘রাজহংস’।
বিমানের সবগুলো ড্রিমলাইনারের নামই দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন দুটিসহ বিমানের বহরে বর্তমানে উড়োজাহাজ রয়েছে ১৮টি। এর মধ্যে নিজস্ব উড়োজাহাজের সংখ্যা ১২। বাকি ৬টি লিজে আনা।